1. admin@protidinnews.com : admin :
  2. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আশুলিয়া রিপোর্টার্স ক্লাবে ভাংচুর,লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের জন্ম-মৃত্যু দিবসে দোয়ার আয়োজন করা যাবে? বৃহস্পতিবার ড. ইউনূসের সঙ্গে ক্রিকেটারদের সাক্ষাৎ সশস্ত্র বাহিনীকে ধন্যবাদ জানালেন প্রধান উপদেষ্টা সাবেক এমপির ২ ছেলের হামলা শিকার ব্যবসায়ী, আদালতে মামলা প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আনসার মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ শিল্পকলার মহাপরিচালকের পদ্যতাগ দাবিতে জাবিতে বিক্ষোভ আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানো শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার আরও দুই অভিযোগ লাদাখে দিল্লির সমান জায়গা চীনের দখলে-রাহুল গান্ধীর দাবি ওয়াজ মাহফিল-বোরকা নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য বিতর্কে জড়ালেন শিল্পকলার নতুন মহাপরিচালক

 ৭ সন্তান নিয়ে অনাহারে এক মা, নেই মাথা গোঁজার ঠাঁই

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০২০
  • ৭৯ বার পড়া হয়েছে

জঙ্গলে ঘেরা খালের ধারে নড়বড়ে বাড়িতে ৬ সন্তান নিয়ে বসবাস রাবেয়া খাতুনের। বাড়িতে প্রবেশের রাস্তা নেই। নেই বাড়িতে বিদ্যুৎ সযোগ। অনিরাপত্তায় বসবাস। একে একে ছয় মেয়ে সন্তানের পর এক ছেলে সন্তান যেন এই দুঃখি পরিবারের সব কষ্ট ভুলিয়ে দিয়েছে। ঝিনাইদহ সদর উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের হতদরিদ্র এই পরিবারের বসবাস। স্বামী শামসুল ইসলামের কিছুই নেই। পিতার দেওয়া ভিটেবাড়িতে ৭ সন্তান নিয়ে থাকেন রাবেয়া খাতুন। অতি কষ্টের সংসার তার। প্রায় দিন ঘরে খাবার থাকে না। ৭ সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে হিমশিম খান দিনমজুর শামসুল। সকালে কাধে গামছা, হাতে দা নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে নারকেল গাছ সাফ করেন। কোন দিন কাজ হয় আবার কোন দিন হয় না। এদিকে স্ত্রী রাবেয়া খাতুন পিতার বাড়িতেই বাচ্চাকাচ্চা সামলান। কখনো সন্তানের মুখে দুমুঠো ভাত তুলে দিতে পরের বাড়িতে ঝি এর কাজ করেন। রাবেয়া খাতুন জানান, আগে লক্ষিপুর আবাসন প্রকল্পের ঘরে বসবাস করতেন। এখন আর করেন না। এদিকে আম্ফান ঝড়ে তাদের বসবাস করার একমাত্র ঘরটি ভেঙ্গে গেছে। সন্তান নিয়ে নিজ ঘরে বসবাস আর বেঁচে থাকার লড়াই করতে করতে পরিবারটি এখন ক্লান্ত। তাদের দূরাবস্থার জানতে পেরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গান্না ইউনিয়ন বিচিত্রা রাবেয়ার দুগ্ধপোষ্য শিশুকে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও খাবার পৌছে দিয়েছে। তবে এই সহায়তা পরিবারটির জন্য খবুই অপ্রতুল। বেঁচে থাকার জন্য তাদের সরকারী সহায়তা প্রয়োজন। রাবেয়া খাতুন জানান, “আমাগের ঘড়ডা যদি কেও ভাল করে দিত, আর কিছু নগদ টাকা পাইতাম তবে ৭ সন্তান নিয়ে বাঁচতে পারতাম। এ ব্যাপারে গান্না ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাছির উদ্দীন মালিথা জানান, এমন পরিবারের খোঁজ আমাকে কেও দেয়নি। কারণ আমি গান্না ইউনিয়নের প্রতিটি অসহায় দুস্থ পরিবারকে সরকারী কার্ড করে দিয়েছি। তিনি পরিবারটি খুজে বের করে আর্থিক সহায়তা করবেন বলে জানান।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD