1. admin@protidinnews.com : admin :
  2. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিএমপি গোয়েন্দা শাখার অভিযানে ১০ বোতল ফেন্সিডিলসহ আটক ০২ জন ডিমলায় খগা খড়িবাড়ি দ্বি-মুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিজস্ব লোককে সভাপতি করার অভিযোগ ইন্ডিয়ান অরিগামিস্ট এর উদ্যোগে এবং বিপ্রদাস চ্যাটার্জির পরিচালনায়… অরিগামি গ্রুপ প্রদর্শনী খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্সে কল্যান সভা অনুষ্ঠিত নীলফামারীতে মেডিকেলে ভর্তি পদ্ধতিতে কোটা বহাল রাখার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল দীঘিনালায় অবৈধ দুই ইট ভাটায় দুই লাখ টাকা জরিমানা গৌরনদীতে ১১বোতল ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার মাদক ব্যবসায়ী জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা মাদারীপুর জেলা কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত হাতীবান্ধা ক্লিনিকে ডিজিটাল সাইনবোর্ডে ভেসে উঠলো ‘জয় বাংলা ছাত্রলীগ আবার ফিরবে ট্রাম বন্ধ করে দেওয়ার প্রতিবাদে, রানুছায়া মঞ্চে ট্রামের উপর অংকন ও কবিতা প্রতিযোগিতা

 ৭ সন্তান নিয়ে অনাহারে এক মা, নেই মাথা গোঁজার ঠাঁই

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০২০
  • ২২৬ বার পড়া হয়েছে

জঙ্গলে ঘেরা খালের ধারে নড়বড়ে বাড়িতে ৬ সন্তান নিয়ে বসবাস রাবেয়া খাতুনের। বাড়িতে প্রবেশের রাস্তা নেই। নেই বাড়িতে বিদ্যুৎ সযোগ। অনিরাপত্তায় বসবাস। একে একে ছয় মেয়ে সন্তানের পর এক ছেলে সন্তান যেন এই দুঃখি পরিবারের সব কষ্ট ভুলিয়ে দিয়েছে। ঝিনাইদহ সদর উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের হতদরিদ্র এই পরিবারের বসবাস। স্বামী শামসুল ইসলামের কিছুই নেই। পিতার দেওয়া ভিটেবাড়িতে ৭ সন্তান নিয়ে থাকেন রাবেয়া খাতুন। অতি কষ্টের সংসার তার। প্রায় দিন ঘরে খাবার থাকে না। ৭ সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে হিমশিম খান দিনমজুর শামসুল। সকালে কাধে গামছা, হাতে দা নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে নারকেল গাছ সাফ করেন। কোন দিন কাজ হয় আবার কোন দিন হয় না। এদিকে স্ত্রী রাবেয়া খাতুন পিতার বাড়িতেই বাচ্চাকাচ্চা সামলান। কখনো সন্তানের মুখে দুমুঠো ভাত তুলে দিতে পরের বাড়িতে ঝি এর কাজ করেন। রাবেয়া খাতুন জানান, আগে লক্ষিপুর আবাসন প্রকল্পের ঘরে বসবাস করতেন। এখন আর করেন না। এদিকে আম্ফান ঝড়ে তাদের বসবাস করার একমাত্র ঘরটি ভেঙ্গে গেছে। সন্তান নিয়ে নিজ ঘরে বসবাস আর বেঁচে থাকার লড়াই করতে করতে পরিবারটি এখন ক্লান্ত। তাদের দূরাবস্থার জানতে পেরে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন গান্না ইউনিয়ন বিচিত্রা রাবেয়ার দুগ্ধপোষ্য শিশুকে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও খাবার পৌছে দিয়েছে। তবে এই সহায়তা পরিবারটির জন্য খবুই অপ্রতুল। বেঁচে থাকার জন্য তাদের সরকারী সহায়তা প্রয়োজন। রাবেয়া খাতুন জানান, “আমাগের ঘড়ডা যদি কেও ভাল করে দিত, আর কিছু নগদ টাকা পাইতাম তবে ৭ সন্তান নিয়ে বাঁচতে পারতাম। এ ব্যাপারে গান্না ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাছির উদ্দীন মালিথা জানান, এমন পরিবারের খোঁজ আমাকে কেও দেয়নি। কারণ আমি গান্না ইউনিয়নের প্রতিটি অসহায় দুস্থ পরিবারকে সরকারী কার্ড করে দিয়েছি। তিনি পরিবারটি খুজে বের করে আর্থিক সহায়তা করবেন বলে জানান।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD