নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দাড়িয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অসহায় ও প্রতিবন্ধী ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য সরকারী বরাদ্দের টাকা আত্মসাত করেছে প্রতিস্ঠান প্রধান ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা এমন অভিযোগ উঠেছে।২০২৩ সনে ‘পিডিজিএসআই’ প্রকল্পের ৫লক্ষ টাকা বরাদ্দ পায় বাকেরগঞ্জের দাড়িয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয়। প্রতিস্ঠান প্রধান সোহরাব হোসেন বলেন”২০২৩সনে ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আমরা ৫লক্ষ টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। উক্তটাকার মধ্যে ১ লক্ষটাকা শিক্ষকদের মাঝে বন্টন করেছি, ১লক্ষ ২৫হাজার টাকার বই ক্রয় করেছি,১লক্ষ ৫০হাজার টাকার বিদ্যালয়ের উন্নয়ন মুলক কাজ করেছি,অসহায় এবং প্রতিবন্দী ছাত্র/ছাত্রীদের বরাদ্দে ১লক্ষ ২৫হাজার টাকা তাদের মাঝে বন্টন করা হয়নি। তিনি আরো বলেন বিদ্যালয়ে টয়লেট বাথরুম করতেগিয়ে ছাত্র /ছাত্রীদের বাজেট’র টাকা খরচ করে ফেলছি।”দাড়িয়াল ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা মিজান মিয়া বলেন”আমি উক্ত বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য,বিগত সময়ে আমি বিদ্যালয়ে আসতে পারতামনা, পরক্ষণেই বলেন প্রধান শিক্ষক ছাত্র /ছাত্রীদের টাকা আত্মসাত করেনাই।ডিসেম্বরে প্রাপ্ত টাকা আগস্ট মাসেও বিতরন করা হয়নি এমনকি কেউ জানেও না এটাকি নিয়মতান্ত্রিক হয়েছে, জানতে চাইলে তিনি বলেন প্রধান শিক্ষক ১৮আগস্ট মিটিংয়ে এ কথা তুলেছেন এবং জানিয়েছেন টয়লেট বাথরুম করতে গিয়ে ছাত্র ছাত্রী দের বরাদ্দের টাকা খরচ করেছি”।স্থানীয়রা জানান”স্কুল ম্যানিজিং কমিটির সভাপতি মোঃ হারুন মিয়া আ’লীগর প্রভাব শালী নেতা সাজেদা চৌধুরীর বেয়াই হওয়ায় প্রধান শিক্ষক একক সিদ্ধান্তে কাজ করতেন।আ’লীগ সরকার পতনের সাথে সাথে হারুন মিয়ার ভাতিজা বিএনপি নেতা মিজান মিয়াকে পক্ষে নিয়ে নিজের প্রভাব বজায় রাখছেন প্রধান শিক্ষক সোহরাব হোসেন