1. admin@protidinnews.com : admin :
  2. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
২ উপদেষ্টার সহকারী ও এনসিপি নেতা তানভীরকে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি কালীগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধ, ৭ জনকে কুপিয়ে জখম নাগেশ্বরীতে মন্দিরের নামে লুটপাট ও স্বেচ্ছাসেবীদের অসম্মান: শুকলা-তাপসীর দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি নলছিটিতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ  নীলফামারীতে চীনের দেওয়া উপহার ১০০ সয্যার হাসপাতাল নির্মানের উদ্যোগ গ্রহণ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ডা. আবু জাফর ডিমলায় বাজার অবকাঠামোর দক্ষতা উন্নয়নে প্রভাতী প্রকল্পের আওতায় কর্মশালা অনুষ্ঠিত নীলফামারীতে জেলা পর্যায়ে “জাতীয় শিক্ষা পদক ২০২৫” প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত গৌরনদী নবাগত ইউএনও’র সঙ্গে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় ও পরিচিতি সভা রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের ইতিহাসবিদ ও গবেষক  এম. আর মাহবুব এর স্মরনে র‍্যাব-১৩ বিশেষ অভিযানে দিনাজপুর থেকে ৩৭৩ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার

রূপপুর প্রকল্পে দুর্নীতি হয়নি: রোসাটম

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১১১ বার পড়া হয়েছে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ (আরএনপিপি) প্রকল্পে কোনো দুর্নীতি হয়নি বলে দাবি করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পরমাণু শক্তি করপোরেশন রোসাটম।

রোসাট‌মের বরাত দি‌য়ে বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দা‌বি করা হ‌য়।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫০০ কোটি ডলারের বেশি আত্মসাৎ করেন বলে গত ১৭ আগস্ট প্রকাশিত গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা-রোসাট্রম মালয়েশিয়ার একটি ব্যাংকের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে এ অর্থ আত্মসাতের সুযোগ করে দেয়। যাতে মধ্যস্ততা করেন ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয় ও ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক।

গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের এই প্রতিবেদনের পর বাংলাদেশের গণমাধ্যমে এই সংবাদ প্রকাশিত হয়।

এমন সংবাদ প্রকাশের প্রেক্ষিতে আজ রোসাট‌মের বরাত দি‌য়ে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আমাদের নজরে এসেছে যে রূপপুর এনপিপি প্রকল্পে দুর্নীতি বিষয়ে কিছু বিভ্রান্তিকর এবং মিথ্যা তথ্য বাংলাদেশের মিডিয়ায় প্রচারিত হচ্ছে। যদিও এই ভিত্তিহীন বিবৃতিগুলোকে খণ্ডন করার জন্য রোসাটম স্টেট করপোরেশন দুটি প্রেস রিলিজ দিয়েছে।এই বিষয়ে আরও অযৌক্তিক জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটাতে রাশিয়ান রপ্তানি ক্রেডিট ব্যবহারের পদ্ধতি এবং রূপপুর এনপিপি নির্মাণে ইতোমধ্যে ব্যয় করা অর্থের পরিমাণ স্পষ্ট করা প্রয়োজন বলে মনে হয়।

 

এতে বলা হয়, ২০২৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রূপপুর এনপিপি প্রকল্পের বাস্তবায়নের জন্য রাশিয়া কর্তৃক প্রদত্ত এক হাজার ১৯০ কোটি মার্কিন ডলার পরিমাণের রাষ্ট্রীয় রপ্তানি ঋণ (স্টেট এক্সপোর্ট ক্রেডিট) থেকে মোট ৭৮০ কোটি মার্কিন ডলার ব্যবহৃত হয়েছে।দুটি পৃথক চুক্তির অধীনে এ দুটি ঋণ দেওয়া হয়। এর মধ্যে ২০১৩ সালের ১৫ জানুয়ারি প্রথম চুক্তির অধীনে ব্যবহৃত ৪৯.১৩ কোটি মার্কিন ডলার (এই ঋণের মোট পরিমাণ ৫০ কোটি মার্কিন ডলার পর্যন্ত এবং এর ব্যবহারের মেয়াদ ২০১৭ সালে শেষ হয়ে গিয়েছে), আর ২০১৬ সালের ২৬ জুলাই দ্বিতীয় চুক্তির অধীনে ব্যবহৃত ৭৩৩ কোটি ১৮ লাখ মার্কিন ডলার।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দ্বিতীয় রপ্তানি ঋণের পুরো পরিমাণ হলো এক হাজার ১৩৮ কোটি মার্কিন ডলার, যা থেকে এখন পর্যন্ত ৬৪ শতাংশ ব্যবহৃত হয়েছে এবং এই ঋণের ব্যবহারের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরে।

এতে বলা হয়, রূপপুর এনপিপি প্রকল্পে যে, কোনো দুর্নীতির সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে না তার প্রমাণ হলো রাশিয়ান ফেডারেশনের আইন অনুযায়ী কোনো রাষ্ট্রীয় রপ্তানি ঋণের প্রদানে সার্বভৌম ঋণগ্রহীতার কাছে সরাসরি টাকা স্থানান্তর করা হয় না। রপ্তানি চুক্তির অধীনে বিদেশি গ্রাহককে প্রদত্ত যেকোনো পণ্য, কাজ বা পরিষেবাগুলোর অর্থায়ন রাশিয়ান রুবলে রাশিয়ান অর্থ মন্ত্রণালয় রাশিয়ান রপ্তানিকারক সংস্থাকে সরাসরি দেয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাশিয়ান অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রদত্ত নথি অনুযায়ী এই লেনদেনগুলো করা হয় এবং পূর্বে আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলোর ওপর বিশেষায়িত বৈধ এজেন্ট (VEB.RF, Vnesheconombank) দ্বারা সেই নথিগুলো অনুমোদিত হয়। রাষ্ট্রীয় রপ্তানি ঋণের ব্যবহৃত পরিমাণ রাশিয়ান ফেডারেশনের প্রতি বিদেশি রাষ্ট্র ঋণগ্রহীতার ঋণ হিসেবে বিবেচিত হয়।

এতে আরও বলা হয়, যারা রূপপুর এনপিপিতে দুর্নীতি বিষয়ে ভুয়া খবর লিখে ছড়িয়ে দেয়, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে এই উচ্চাভিলাষী প্রকল্পটিকে কলঙ্কিত করতে চায় এবং মস্কো ও ঢাকার মধ্যে স্থিতিশীল সম্পর্ককে নষ্ট করার চেষ্টা করছে।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD